বাংলার তরুণ তুর্কি নেতৃত্বে মুগ্ধ অখিল ভারত হিন্দু মহাসভা কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব
নৈমিষারণ্যের পবিত্র ভূমিতে দুই দিনের রাষ্ট্রীয় কার্য্য করোনি সভায় উপস্থিত পশ্চিমবঙ্গের রাজ্য সভাপতি কার্তিক ভট্টাচার্য্য, স্বাস্থ্যসেবক সভার রাষ্ট্রীয় অধক্ষ্য ইন্দ্রজিৎ সিনহা, অলোয় চ্যাটার্জী সহ একটি টীম । সর্বভারতীয় সভাপতি ত্রিদণ্ডিজী মহারাজ বঙ্গ ব্রিগ্রেডের প্লানিং ও উৎসাহে সন্তুষ্টি প্রকাশ করে বলেন, বাংলা নিয়ে তাঁদের অনেক আশা, সেই কারনে এই মহামারীর সময় স্বাস্থ্য সেবক হয়ে মানুষের পাশে যে সব সময় থেকেছেন সেই বাংলার বুলেট কে তিনি সারা ভারতের স্বাস্থ্য সেবার দায়িত্ব তুলে দিলেন। বাংলার রাজ্য সভাপতি থেকে দেশের স্বাস্থ্য সেবার ভার তাঁকে দেয়া হলো। সভায় কার্যকরী প্রেসিডেন্ট রবীন্দ্র দ্বিবেদী জি, মাননীয় মানব জি , শ্রীমতি গীতাজির আশীর্বাদ সহ সকলে আগামী দিনে নেতৃত্বের উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত রাখার প্রতিজ্ঞা করলেন।
এই দুইদিনের সমারোহে সকলের সামনে এখন থেকে ইন্দ্রজিৎ সিনহা সর্বভারতীয় সহ সভাপতি বলে বিবেচিত হবে এই কথা সকলকে জানিয়ে দিলেন। কার্তিক ভটাচার্য্যের মতো প্রাজ্ঞ ও জমিনে লড়াই করা নেতা বাংলার রাজনৈতিক মানচিত্রে অখিল ভারত হিন্দু মহাসভাকে এক গুরুত্বপূর্ণ জায়গায় নিয়ে যাবেন এই বিশ্বাস ও আশা তাঁর আছে ।
মানুষের পাশে কাজ করার এই মন ও মানসিকতা সমগ্র দেশে উদাহরণ স্বরূপ । হিন্দু সংস্কৃতির ধারক ও বাহক, শতাব্দী প্রাচীন এই দল নতুন করে সানাতনধর্মের বিজয় ধ্বজা দেশের কোনায় কোনায় উন্নীত করবেই ।
ত্রিদণ্ডিজী মহারাজ খুব শীঘ্র বাংলা সফরে আসবেন বলে ইচ্ছা প্রকাশ করেছেন । ইন্দ্রজিৎ সিনহা মহাশয় কে আয়ুর্বেদ নির্ভর প্রাকৃতিক চিকিৎসা পদ্ধতির বিকাশ করার জন্য বিশেষ অনুরোধ করেছেন ।
শ্রী সিনহা বলেন এই দুইদিনে দেশের নানা প্রান্তের নেতৃত্বের সাথে মোট বিনিময়ে তিনি ঋদ্ধ হলেন, আগামীদিনে সকলকে সাথে নিয়ে কাজ হবে । এই বিষয়ে তিনি রাজ্য সভাপতি কার্তিক ভট্টাচার্য্যে সুযোগ্য নেতৃত্বের প্রতি সম্মান জানান। প্রদেশ যুব প্রেসিডেন্ট সমীর বাবু, রাজ্য মহামন্ত্রী তন্ময় সহ সকলকে সহযোগিতার জন্য ধন্যবাদ দিলেন সকলে ।
অনির্বান চক্রবর্তী শ্রমিক সাভার সভাপতি হিসাবে শ্রমিক স্বার্থে কাজ করে যাবেন বলে জানাবেন।
একথা নিশ্চিত যে আগামীদিনে অখিল ভারত হিন্দু মহাসভা সম্পূর্ণ নতুন এক রাজনৈতিক সমীকরণ নিয়ে আসবে।