অভিজিৎ পাল ,কলকাতা,১৬ জুলাই ২০২০
“বইয়ের তাকে জমা ধুলোর ভিড়ে বন্ধুত্বর হাত বাড়াই প্রযুক্তি আমায় কাছে ডেকে বাঁচার পথ দেখায়…”
বাঁচার পথ কি আমার সত্যিই পেয়ে যাই? ইতিহাস সাক্ষী আছে মানবতা চিরকাল স্থান পেয়েছে ভালোবাসা বন্ধুত্ব আর সংগ্রামে..
“গুমঘর”, সেই বাংলাগানের দল যারা মানবতার ইতিহাসের দলিলের কথা মনে করিয়ে দেয় তাদের গানে গানে.. “পাতালঘর ” তাদের মধ্যে অন্যতম লেখা গান ..
আর্য্যের মতোই আলেখ্য’রা…
বুদ্ধের মতোই শান্ত কিন্তু মায়াবী স্বর “গুমঘর” এর ফ্রন্টম্যান প্রতিরূপ আড্য ‘র..
সময়ের কথা বলা গান খুব কম তৈরী হয়…. প্রধানত আলেখ্য খুব সহজে যন্ত্রনা ও বন্ধুত্বের কথা লিখতে পারে… বাংলা গানের মতোই “গুমঘর” কে গুম করা খুব কঠিন হবে সময়ের পক্ষে.. অর্থের অভাবে তারা প্রপার রেকর্ডিং কোরে উঠতে পারছে না… তাই হোমপ্রোডাক্শন এর নির্ভরতায় তারা তাদের ইউটুবে আপলোড কোরে চলেছে একের পর এক গান…
লড়াই টা তখনই শুরু হয় যখন তুমি যুদ্ধে হেরে যাও…
আমার বিশ্বাস “গুমঘর ” সময়ের দলিল হয়ে থাকবে..
মনে রাখা ভালো একটা গান শুধুই শেয়ারে বা লাইকে বাঁচে না..
একটা গান তার থেকেও বেশি কিছু.. তার থেকেও অনেক বেশি কিছু চায় শ্রোতার কাছ থেকে..
বিশ্বাস যদি থাকে তাহলে আত্মবিশ্বাস’ও বাঁচবে…
“গুমঘরের” অন্যান্য’রা…. হলেন
আলেখ্য সেনগুপ্ত (গীতিকার ও গিটারিস্ট )
দেবদূত ঘোষ (গিটারিস্ট )
সুস্নাত ভট্টাচার্য (সহভোকালিস্ট ও পারকানিস্ট )